আইনজীবী শিশির মনির বলেন, তিন বছর সাত মাস কারাগারে থাকার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে আদালত বাবুল আক্তারকে জামিন দিয়েছেন। তাঁকে জোর করে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। তিনি বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছেন, যা চলমান। ওই মামলায় বিজয়ী হলে তাঁর চাকরিতে যোগ দিতে বাধা থাকবে না।
শুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...